যাতনা_আমার #সানজিদা_ইসলাম_সূচনা গল্পের ১৬ম বা শেষ অংশ টরোন্টো শহরে নাভান গত চার দিন আগে। এসেছিল
যাতনা_আমার
#সানজিদা_ইসলাম_সূচনা
গল্পের ১৬ম বা শেষ অংশ
টরোন্টো শহরে নাভান গত চার দিন আগে। এসেছিল বিজনেসের খাতিরেই আসা। আজ শেষ দিন ঘনিয়ে এসেএখানেছে। তড়িঘড়ি করে হোটেল থেকে রেডি হয়ে বের হয়েছে নাভান। সন্ধ্যা হয়ে আসছে। শীগ্রই অটোয়া পৌঁছাতে হবে। মনে মনে ভাবনায় আছে হাতের কাজ শেষ করে বাংলাদেশে যাবে। নাহিদ মির্জার শরীরটা আজকাল ভালো যাচ্ছে না। টরেন্টো কানাডার এক বৃহত্তম শহর। এখানে বিজনেসের কাজে বেশিরভাগ থাকতেন নাভানের নানু। বলতে গেলে নাভানের বেশির ভাগ সময় এখনেই কেটেছে। নাভান বাইরে বের হয়ে কিছুক্ষণ এদিক ওদিকে তাকালো। এতোক্ষণে গাড়ি চলে আসার কথা। কিন্তু কই? নাভানের রাগ হলো প্রচুর। ফোন বের করে ড্রাইভার কে কল করে। কিন্তু অপর পাশ থেকে ফোন রিসিভ হলোনা। আচমকাই নাভান যেন পেছনে কারো পায়ের শব্দ শুনতে পেলো। ঘাড় ঘুরানো আগেই পেছন থেকে কেউ রিভলবার চেপে ধরে। রক্ত হিম করা শ্রোত বয়ে গেলো যেনো নাভানের মেরুদণ্ড বেয়ে। কিছুক্ষন চুপ থেকে