MENU

Fun & Interesting

মহাপ্রভুর অধিবাস কীর্তন।। কী যে মধুর সুর, কৃপা করে সম্পূর্ণ শোনার অনুরোদ রইল।। Adibas Kirtan

KRISHNA NAMKIRTAN 44,149 4 years ago
Video Not Working? Fix It Now

মহাপ্রভুর অধিবাস কীর্তন।। কী যে মধুর সুর, কৃপা করে সম্পূর্ণ শোনার অনুরোদ রইল।। Adibas Kirtan জয়তু মহাপ্রভু। জয় নিতাই জয় গৌরর ! " জয় শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ শ্রীঅদ্বৈত গদাধর শ্রীবাসাদি গৌরর ভক্তবৃন্দ " গানঃ শ্রীমান মহাপ্রভুর অধিবাস কীর্তন গায়কঃ শ্রী শুকদেব অধিকারী স্থানঃ কালিকাপুর, কালুখালী, রাজবাড়ি । কীর্তন গানের মধ্যে যে পরম আনন্দ তা আর মনে হয়, কোন কিছুর মধ্যেই পাওয়া যায় না ! আর এর দ্বারাই সেই অনাদির আদি গোবিন্দের কৃপা লাভ করা যায়। এই অধিবাস কীর্তন টি অপূর্ব সুন্দর। যা শুনলে আপনার হৃদয়ে ভক্তির বীজ অংকুরিত হবে। তাই এমন মধুর মধুর কীর্তন গান শোনার জন্যে, অনুগ্রহ করে 'কৃষ্ণনাম কীর্তন' চ্যানেলটি সাবক্রাইব করুন: https://www.youtube.com/channel/UC8mMFGm9kw5nzxBfvZ3W5Vw সেই সাথে বেল আইকনটি ক্লিক করে নোটিফিকেশন অপশনটি চালু রাখুন। ভগবান যেন সকলেরই মঙ্গল করেন, এই প্রার্থনা করি। সবাইকে প্রনিপাত ! শ্রীমান মহাপ্রভুর অধিবাস কীর্তন লিরিক্সঃ গৌরচন্দ্র জয় রে জয় রে গৌরা শ্রী শচীনন্দন, মঙ্গল নটন সুঠাম। তোমরা জয় দাও জয় দাও শচীনন্দন গৌরা নাচে তোমরা জয় দাও জয় দাও জগৎ কে নাচাবে বলে শচীনন্দন গৌরা নাচে... জয়রে জয়রে গৌরা.............. মুকন্দ বাসু গুন গান (আজ) কীর্তন আনন্দে শ্রীবাস রামানন্দে মুকুন্দ বাসু গুন গান বলি কৃষ্ণ কথা মধুর কথা সে কথা শুনলে যায় ভব ব্যাথা- কৃষ্ণ কথা ও তার ত্রিতাপ জ্বালা দূরে যায়রে- মধুর কৃষ্ণ কথা শুনলে পরে দ্রাং দ্রিমিকি দ্রিমি দ্রিমি, মাদন বাজত মধুর মঞ্জীর রসাল দ্রাং দ্রিমিকি দ্রিমি দ্রিমি- এই সুললিত তালে মৃদঙ্গ বাজছে- সুরসাল মন্দিরা বাজছে- আর- শঙ্খ করতাল, ঘন্টা রব ভেল, মিলল পদতলে তাল কো দেই গৌরা অঙ্গে সুগন্ধি চন্দন কো দেই মালতি মাল। পিরিতি ফুলশরে, মরম ভেদল ভাব সহচরী ভাল নাচতে নাচতে ভক্তগন সহচরী ভাবে অর্থাৎ রাস রঙ্গিনী ব্রজাঙ্গনাভাবে বিভোর হয়ে কেহ সংকীর্ত্তনবিহারী গৌর সুন্দরের শ্রীঅঙ্গে সুগন্ধি চন্দন বিলেপন করছেন। কেহ বা মালতি ফুলের মালা পরাচ্ছেন। ব্রজের রাস বিলাস আজ নবদ্বীপে সাক্ষাৎ সমুদিত। তাই- (আজ) নাচিতে লাগিল শ্রীরাধার ভাবে বিভোর গৌরা নাচিতে লাগিল ব্রজের রাস বিলাস উদয় হলো (তোমরা) বদন ভরে হরি বল কোই কহত গৌরা জানকী বল্লভ রাধার প্রিয় পাঁচ বাণ। আমার গদাধরের প্রাণ গৌর আমার গদাধরের প্রাণ রে (২) অধিবাসের পদ একদিন পহুঁ আসি, অদ্বৈত মন্দিরে বসি বলিলেন শচীর কুমার। নিত্যানন্দ করি সঙ্গে, অদ্বৈত বসিয়া রঙ্গে মহোৎসবের করিলা বিচার (ওগো) বিচার করিলা মহোৎসব করবার লাগি বিচার করিতে লাগিলা, তিন প্রভু মিলে বসি, মহোৎসব আনন্দে ভাসি, মহোৎসবের করিলা বিচার শুনিয়া আনন্দে আসি, সীতা ঠাকুরাণী হাসি, বলিলেন মধুর বচন। আনন্দ ধরে না সীতা ঠাকুরাণীর আজ আনন্দ ধরে না, মহোৎসবের কথা শুনে তার আনন্দ আর ধরে নারে তা শুনি আনন্দ মনে মহোৎসবের বিধানে বলে কিছু শচীর নন্দন। শুন ঠাকুরাণী সীতা, বৈষ্ণব আনিয়া হেথা আমন্ত্রন করিয়া যতনে। যে- বা গায় যে বাজায়, আমন্ত্রন করি তায় পৃথক পৃথক জনে জনে এই বলি গৌরা রায়, আজ্ঞা দিল সবাকায় বৈষ্ণব করহ আমন্ত্রনে। বৈষ্ণব করহ আমন্ত্রনে খোল করতাল লৈয়া, অগুরু চন্দন দিয়া পূর্ণঘট করহ স্থাপনে স্থাপন করিবা, গঙ্গাজলে মঙ্গল ঘট স্থাপন করিবা খোল করতালের বাদ্য সাথে, অগুরু চন্দন দিবে প্রভু বললেন- আর কি করতে হবে জান,- আরোপন করি কলা তাহে বাঁধ ফুলমালা কীর্তন মন্ডলী কুতুহলে। মালা চন্দন গুয়া, ঘৃত মধু দধি দিয়া খোল মঙ্গল সন্ধাকালে শুনিয়া প্রভুর কথা, প্রীতে বিধি কৈল যথা নানা উপহার গন্ধ বাসে। নানা দ্রব্য আয়োজন, করি করে নিমন্ত্রন কৃপা করি কর আগমন। তোমরা বৈষ্ণবগন, মোর এই নিবেদন দৃষ্টি করি কর সমাপন একবার দয়া করে এসো এসা এত করি নিবেদন, আনিল মহান্তগন কীর্তনের করি অধিবাস। অনেক ভাগ্যের ফলে, বৈষ্ণব আসিয়া মিলে কালি হবে মহোৎসব বিলাস মহোৎসব বিলাস হবে বলে, বহু ভাগ্যে বৈষ্ণব মিলে শ্রীকৃষ্ণের লীলাগান, করিবেন আস্বাদন পুরিবে সবার অভিলাষ। শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্যচন্দ্র, সকল ভক্ত বৃন্দ গুন গায় বৃন্দাবন দাস তারাই তো এসেছে। ভক্ত বাঞ্ছা পূর্ণ করবার লাগি বলি তারাই তো এসেছে। ব্রজরস আস্বাদিতে আমার গৌর-এ যে গোবিন্দ ভজে গুন গায় বৃন্দাবন দাস আগে রম্ভা আরোপন পূর্ণ ঘট স্থাপন আম্র পল্লব সারি সারি দ্বিজ বেদ ধ্বনি করে, নারীগণ জয় জয় করে আর সবে বলে হরি হরি তোমরা বদন ভরে হরি বল। প্রেমানন্দে বাহু তুলে একবার বদন ভরে হরি বল দধি ঘৃত মঙ্গল, করি সবে উতরোল করয়ে আনন্দ প্রকাশ আনিয়া বৈষ্ণবগন, দিয়া মালা চন্দন কীর্ত্তন মঙ্গল অধিবাস সবার আনন্দমন, বৈষ্ণবের আগমন কালি হবে চৈতন্য কীর্ত্তন শ্রী কৃষ্ণ চৈতন্য নাম, নিত্যানন্দ গুন দাম গুন গায় দাস বৃন্দাবন বলি ইহাই তো বৃন্দাবন, সাধু গুরুর আগমন- ইহাই তো বৃন্দাবন সংকীর্ত্তনযজ্ঞে হবে কৃষ্ণ আরাধান মধুর মধুর এই বৃন্দাবন জয় জয় নবদ্বীপ মাঝ। (৩/৪) তোমরা জয় দাও জয় দাও শচীনন্দন গৌরার নামে তোমরা জয় দাও জয় দাও শ্রী গৌরাঙ্গের বদন হেরে- নইদে বাসী গনে জয়ধ্বনি করে গৌরাঙ্গ আদেশ পাঞা, ঠাকুর অদ্বৈত যাঞা করে খোল মঙ্গলের সাজ তারা সাজিতে লাগিল, শ্রী গৌরাঙ্গের আজ্ঞা পেয়ে তারা সাজিতে লাগিল জগত মঙ্গল খোল করতালে’র তালে আজি জগতকে নাচাবে বলে, করে খোল মঙ্গলের সাজ আসিয়া বৈষ্ণব সব, হরিবোল কলরব মহোৎসবের করে অধিবাস তারা অধিবাস করে গো মঙ্গল দ্রব্যাদি সংস্কার করে মহোৎসবের অধিবাস করে ওগো সকল বৈষ্ণবে মিলে বদন ভরে হরি বোল বলে আপনি নিতাই ধন, দেই মালা চন্দন করে প্রিয় বৈষ্ণব সম্ভাষ গোবিন্দ মৃদঙ্গ লৈয়া, বাজায় তা তা থৈয়া থৈয়া করতালে অদ্বৈত চপল হরিদাস করে গান, শ্রীবাস ধরয়ে তান নাচে গোরা কীর্ত্তন মঙ্গল বল হরি বোল বলে আমার গৌর নাচে রে ওগো গৌর নিতাই দু ভাই নাচে ভক্ত সঙ্গেরে বল হরি বোল বলে আমার গৌর নাচে রে চৌদিকে বৈষ্ণব গন, হরি বলে ঘন ঘন। কালি হবে কীর্ত্তন মহোৎসব আজি খোল মঙ্গলি, রাখিয়ে আনন্দ করি। বংশী বলে দেহ জয় রব তোমরা জয় জোকাড়ে হরি বলো, প্রেমানন্দে বাহু তুলে, বদন ভরে হরি বলো হরি বোল হরি বোল হরি বল হরি বল বলি আজ এর মত এমনি থাকুক (২) ভাবুক যারা তারা বসে ভাবুক

Comment