MENU

Fun & Interesting

গীতা কাকে বলে।। গীতার সংজ্ঞা।। গীতা কত প্রকার ও কি কি।। Gita tutorial।। Nimbark Gita।। Class-172

Nimbark Gita 100,066 3 years ago
Video Not Working? Fix It Now

গীতা কাকে বলে।। গীতার সংজ্ঞা।। গীতা কত প্রকার ও কি কি।। Gita tutorial।। Nimbark Gita।। Class-172 **আমাদের অপর দুটি ইউটিউব চ্যানেল "Akash's Gita" এবং "ধর্ম দর্শন" ঘুরে আসার আমন্ত্রণ রইলো। **"Akash's Gita" চ্যানেলের লিংক: https://youtube.com/channel/UCBEFUHau03E3ov2OwSW_jrg **"ধর্ম দর্শন" চ্যানেলের লিংক: https://youtube.com/channel/UCK0TlqPfxHUHTwVErq_FpGA **আমাদের ফেইসবুক পেইজ লিংক: https://www.facebook.com/Nimbark-Gita-100951978489883/ Class Taken By : Akash Chowdhury, Student Of Nimbark Gita Shiksha Kendra, Sylhet, Bangladesh Thanks to: *YouTube (Music credit) *Suanak Dhar Abir (Editing credit) *Canva & PicsArt (Thumbnail credit) *Brand Crowd (Logo credit) It's just a little try. If like, please share - comment - subscribe... Jay Gita গীতা বলতে বুঝায়, কোন ধর্মীয় আধ্যাত্মিক জ্ঞান যা গীত তথা সুরারোপ করে গুরু শিষ্যকে প্রদান করেন। বাস্তবিক জীবনে সম্মুখীন বিভিন্ন সমস্যা সমাধান নিয়েই বিভিন্ন গীতার আবির্ভাব। বলা বাহুল্য ৪২ ধরনের গীতার অধিকাংশ এসেছে হিন্দু তথা সনাতন ধর্মের ইতিহাস খ্যাত মহাভারত থেকে। নিচে ৪২ প্রকার গীতার বর্ণনা দেওয়া হলো:- শ্রীমদ্ভগবদ্‌গীতাঃ ইহা ৭০০ শ্লোক এর একটি গ্রন্থ যা মহাভারতের ভীষ্ম পর্বের ২৫তম অধ্যায় থেকে ৪২ তম অধ্যায় পর্যন্ত বিস্তৃত, যেখানে শ্রীকৃষ্ণ পাণ্ডব যুবরাজ অর্জুনের রথের সারথি হয়ে অর্জুনকে নির্দেশনা প্রদান করছিলেন।    অনুগীতাঃ অনুগীতার উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয় মহাভারতের অশ্বমেধ পর্বে ১৬ তম অধ্যায়ে। মহাভারতের যুদ্ধের পর যুদ্ধিষ্ঠীরের রাজ্যাভিষেকের মুহূর্তে অর্জুন ও শ্রীকৃষ্ণের মধ্যকার কথোপকথন এই গীতায় সংকলিত হয়েছে। এখানে অর্জুন পুনরায় ভাগবদ্গীতা সম্পর্কে জানতে চাইলে শ্রী কৃষ্ণ বলেন, পুনরায় সেই জ্ঞান দেওয়া তার পক্ষে সম্ভব নয়। তবে গল্প আকারে মূল গীতার বিষয়বস্তু আলোচনা করেন। এখানেই কৃষ্ণ বলেছিলেন, ভাগবদ্গীতা তিনি যোগযুক্ত হয়ে প্রদান করেছিলেন, যা এখন সম্ভব নয়।                                                        নহুষগীতাঃ                                                                                                                                      এটিও মহাভারতের অংশ। মহাভারতের বনপর্বের ১৭৭তম অধ্যায় থেকে ১৭৮তম অধ্যায় পর্যন্ত মোট ৮৩ শ্লোকের একটি গ্রন্থ, যেখানে যুধিষ্ঠির ও নহুষের মধ্য ব্রহ্মণত্ব প্রাপ্তির গুন, বেদের বেদ্য, লোভের পরিমান, দান ও সত্যের প্রাধান্যতা, অহিংসা, মৃত্যুর পর আত্মার গতি ইত্যাদি জ্ঞানগর্ভ আলোচনা হয়েছে।                    অষ্টবক্রগীতাঃ রাজা জনক ও অষ্টবক্রের মধ্যে আত্মা, বন্ধন, জীবনের পরম সত্য নিয়ে কথোপকথন হয়। এই গীতায় বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে সন্ন্যাস জীবন ও সংসার ত্যাগ তথা বৈরাগ্যের ওপর আলোকপাত করা হয়েছে। অবধ্যত্ত্ব গীতাঃ এই গীতার মূল বিষয় হল অদ্বৈত বেদান্ত এবং এই গীতার প্রবক্তা হলেন মুনি দত্ত্বাত্রেয়। যাঁর জন্ম হয়েছিল এই পৃথিবীতে আত্ম অহমিকাহীন এবং হিংসার ঊর্ধ্বে। ভীক্ষু গীতাঃ ইহা শ্রীমদভাগবদ পুরাণের ৫ম অধ্যায় ১২শ স্কন্দের অন্তর্গত। বোদ্ধগীতাঃ ইহা মহাভারতের মোক্ষ পর্বের অন্তর্গত শান্তি পর্ব থেকে গৃহীত, যেখানে ঋষি বোদ্ধের সাথে রাজা যজাতির কথোপকথন হয়ে থাকে। ব্রহ্মগীতাঃ ইহা স্কন্দ পুরাণের থেকে গৃহীত যা সুত সংহিতার ৪র্থ অধ্যায়, যজ্ঞ বৈভব খন্ডের প্রথম ১২টি অধ্যায় থেকে নেয়া। তার অপর একটি সংস্করণ পরবর্তীতে নির্বাণ খন্ডের ১৭৩ থেকে ১৮১ মধ্যেও পাওয়া যায় যা “যোগ বশিষ্ঠ” নামে পরিচিত।                                                                                                                                                                              শান্তিগীতাঃ                                                                                                                                     এটিও মহাভারতের অংশ। অর্জুনের শোকের মূহুর্তে শ্রী কৃষ্ণের শান্তিরস প্রদান।                                                                                                                                                                                             দেবী গীতাঃ  দেবীগীতা দেবী ভাগবতমের অন্তর্গত সপ্তম খন্ডের অধ্যায় ৩১ থকে ৪০ থেকে চয়ন করা হয়েছে, যাঁর রচয়িতা হলেন মহামুনি ব্যাস।এই গীতায় বিবৃত হয়েছে দেবীর আবির্ভাব ও তাঁর প্রকৃতি সম্পর্কে তাছাড়াও দেবীকে ধ্যান, যোগসাধনা ও পূজার মাধ্যমে কিরূপ আরাধনা করা হয় তা বিবৃত হয়েছে। এই গীতার আবার ২ অংশ যথা গনেশ আর গোপিকা গীতা। গণেশ গীতাঃ ইহা গণেশ পুরাণের ১৩৮-১৪৮ অধ্যায়ের অন্তর্গত যা কৃৎখন্ড থেকে নেয়া। যা অনেকটাই ভাগবদ গীতার আদলে রচিত যেখানে শ্রীগণেশকে পরমাত্মার স্বরূপ হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে। রাজা বরেণ্যের সাথে গজাননরূপী শ্রীগণেশের কথোপকথন হয়ে থাকে। গোপিকা গীতাঃ এই গীতার মূল বিষয়বস্তু হল শ্রীকৃষ্ণের প্রতি গোপীদের গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা প্রকাশিত হয়। ইহা ভাগবদ পুরাণের অন্তর্গত যা রাজা জনমেজয়কে শুকদেব মুনি বলছিলেন। গুরুগীতাঃ মুনি ব্যাস দ্বারা রচিত এই গীতার শ্লোক সংখ্যা ৩৫২টি। এই গীতায় ভগবান শিবের কাছে দেবী পার্বতী গুরুতত্ত্ব সম্বন্ধে জ্ঞান আহরণ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন, যা স্কন্ধ পুরাণের অন্তর্গত। হংস গীতা/ উদ্ধব গীতাঃ ইহা শ্রীমদ্ভাগবদ্‌পুরাণের ১১শ স্কন্দের ৪০ শ্লোক ৬ষ্ঠ খন্ড থেকে ২৯ খন্ডের মধ্যে প্রায় ১০০০ শ্লোকের সমন্বয়ে রচিত। যেখানে নশ্বর দেহ ত্যাগের পূর্বে শ্রীকৃষ্ণের সাথে উদ্ধবের কথোপকথন যোজন করা হয়েছে। .............................................................................. #গীতা_কাকে_বল #গীতা_কত_প্রকার #গীতার_প্রকারভেদ #Class_172 #আকাশ_চৌধুরী_ক্লাস

Comment