MENU

Fun & Interesting

কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ সড়ক এ যেন প্রকৃতির অপার মহিমা।।Cox's Bazar tour।। Marine drive।।

Video Not Working? Fix It Now

#কক্সবাজারমেরিনড্রাইভসড়কএযেনপ্রকৃতিরঅপারমহিমা #Cox'sBazartour #Marinedrive কক্সবাজার–টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়ক (৮০কিমি দৈর্ঘ্য) নির্মাণ প্রকল্পটি বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক ও সামরিক কৌশলগত উন্নয়ন এবং পর্যটন শিল্পের দ্রুত বিকাশের উদ্দেশ্যে গৃহিত একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক অবকাঠামো প্রকল্প। বঙ্গোপসাগরের তীর ঘেঁষে নির্মিত এ সড়কটিকে বিশ্বের বৃহত্তম মেরিন ড্রাইভ সড়ক হিসেবে অবহিত করা হয়ে থাকে এবং কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত। এ সৈকত কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত বিস্তৃত, যদিও একটি ক্রমশ: দক্ষিণ দিকে সরু হয়ে টেকনাফ গিয়ে শেষ হয়েছে। কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত একদিকে সাগর এবং অপর দিকে স্থলভাগে নিরবচ্ছিন্ন পাহাড় শ্রেণির সমন্বয়ে অসাধারণ সুন্দর এ ভূ-প্রকৃতির মাঝে আছে কম-বেশি ২শ মিটার প্রশস্ত সমতল করিডোর। ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার হয়ে টেকনাফ পর্যন্ত বিদ্যমান জাতীয় মহাসড়ক N1 উক্ত পাহাড় শ্রেণির পূর্বে অবস্থিত এবং বঙ্গোপসাগরের তীর থেকে এর দূরত্ব কোথাও ৭কিমি, আবার কোথাও ১০কিমি। জাতীয় এ মহাসড়ক N1 এর এ অংশ থেকে সমুদ্র তীরের নয়নাভিরাম নৈসর্গিক দৃশ্য অবলোকনে প্রাকৃতিক বাধা হিসেবে এর মধ্যবর্তী স্থানে দাঁড়িয়ে আছে উপরোক্ত পাহাড় শ্রেণি। এমতাবস্থায়, কক্সবাজার তথা সারা দেশের পর্যটন শিল্পের দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে বঙ্গোপসাগরের সৈকত ঘেঁষে কক্সবাজার–টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কটি নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়। সড়কটি বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে সামরিক ও অর্থনৈতিক কৌশলগত ক্ষেত্রেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়াও সড়কটি উক্ত উপকূলের জনগণক সাগরের জোয়ার ও জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষা, লবণাক্ততার প্রভাব হ্রাস, প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ এবং বঙ্গোপসাগরের মৎস্য আহরণ ও মৎস্য শিল্পের উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। উপরোক্ত বিষয়সমূহ বিবেচনা করতঃ উক্ত মেরিন ড্রাইভ সড়ক নির্মাণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।[৪] এই সড়ক নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয় ১৯৮৯ সালে। ১৯৯৩ সালে তৎকালীন সরকার ৪৮ কি.মি. দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভ প্রকল্প গ্রহণ করেন।[৫] তবে ২ কি.মি. সড়ক নির্মাণের পর এর কাজ বন্ধ হয়ে যায় এবং সড়কটি সাগরের প্রবল স্রোতে বিলীন হয়ে যায়। পরবর্তিতে ১৯৯৫ সালে এর নির্মাণ কাজ পুনরায় শুরু হয়। তখন এর নির্মাণ কাজের দায়িত্ব দেয়া হয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে।[৬] মাঝে কয়েক বছর কাজ বন্ধ থেকে পুনরায় ২০০৮ সালে এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়।[৭] #CloseToNatureBD

Comment