11/04/2021,
বক্তা- তরুণ গোস্বামী।
#tarungoswami
বিষয়- স্বদেশে বিদেশে অভেদানন্দ।
স্হান- রামকৃষ্ণ বেদান্ত মঠ।
পঠন-পাঠন অভেদানন্দের বিশেষ বিষয় ছিল।
হত দারিদ্রের মধ্যে ও পঠন-পাঠন বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।
ভারতীয় দর্শনে- পঠন-পাঠন উৎসবে পরিণত হয়ে যায়।
উপনিষদ পঠন-পাঠন আপনাকে ভয় শূন্য হতে শেখায়।
ঈশ্বরীয় কথা মানে এই জগৎ থেকে মনকে তুলে নেওয়া।
আলোচনা, পঠন-পাঠন মনকে উর্দ্ধে তুলে ধরা যায়।
সেবার মধ্যে দিয়ে নিজেকে উপলব্ধি করা যায়।
যে সভ্যতা মানুষকে কাছে আনে না, ভোগে থাকে, সে সভ্যতা বেশী দিন স্থায়ী হয় না।
জীবনকে ভালবাসতে শিখিয়েছে স্বামীজি।
প্রতিদিন মৃত্যু ভয়ে একটু একটু করে পিছিয়ে পড়ছি আমরা।
পঠন-পাঠনে আত্মবিশ্বাস শুরু হয়।
বিগ্রহ ব্যভিচার করে না।
সেবার মধ্যে দিয়ে নৈকট্য তৈরী করা যায়।
ভেতরের আলো জ্বলে না ওঠে তবে এই সভ্যতা থেমে যায়।
এখন মোবাইল আক্রান্ত সাধু থেকে গৃহী মানুষ জন।
আমরা মনের চর্চা করি না, বুদ্ধির চর্চা বেশী করি। মনের চর্চা করলে মানুষ নিজেকে খুঁজে পায়।
যারা জড় সভ্যতায় বড় হয়, তারা জীবন সুন্দর করতে পারে না।
আত্মাধ্যিকতা মানে একটা বোধ,সেটা পূঁজাচর্চা নয়।
অসুস্থ মানুষের জন্য সমবেত ভাবে প্রার্থনা করলে, অসুস্থ মানুষ টি যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পায়।
প্রত্যেকটি ক্ষন স্বামীজি মানুষের উন্নতির কল্পে নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন।