সিরাজউদ্দৌলা নাটকে বেশ কিছু সংলাপ রয়েছে যেগুলো বারবার পরীক্ষায় আসে। এছাড়া সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর করতেও সংলাপগুলোর প্রাসঙ্গিকতা জানা জরুরি।
১. কাপুরুষ বাঙালির কাছে যুদ্ধ বন্ধ হবে না। (ক্লেটন)
২. বাঙালি কাপুরুষ নয়। (ওয়ালি খান)
৩. যত বড় মুখ নয় তত বড় কথা? (ক্লেটন)
৪. আমি গভর্নর ড্রেকের ধ্বংস দেখতে চাই। (উমিচাঁদ)
৫. ব্রিটিশ সিংহ ভয়ে লেজ গুটিয়ে নিলেন, এ বড় লজ্জার কথা। (উমিচাঁদ)
৬. ফরাসিরা ডাকাত আর ইংরেজরা অতি সজ্জন ব্যক্তি, কেমন? (সিরাজ হলওয়েলকে)
৭. ঘুষ খেয়ে খেয়ে ঘুষ কথাটার অর্থই বদলে গেছে আপনার কাছে। (মার্টিন ড্রেককে)
৮. শওকতজঙ্গ নবাব হলে সকলের উদ্দেশ্যই হাসিল হবে। (ওয়াটস)
৯. সিরাজের পতন কে না চায়? (ঘষেটি)
১০. দওলত আমার কাছে ভগবানের দাদামশায়ের চেয়েও বড়। আমি দওলতের পূজারী। (উমিচাঁদ)
১১. তোমার ক্ষমতা ধ্বংস হবে সিরাজ। (ঘষেটি)
১২. আমার নালিশ আজ আমার নিজের বিরুদ্ধে। (সিরাজ)
১৩. নবাবের কাছে আমাদের পদমর্যাদার কোনো মূল্যই নেই। (জগৎশেঠ)
১৪. শুধু ওই একটি পথেই আবার আমরা উভয়ে উভয়ের কাছাকাছি আসতে পারি। (সিরাজ)
১৫. বোঝা যত দুর্বহ হোক একাই তা বইবার চেষ্টা করব। (সিরাজ)
১৬. ওরা বেনিয়ার জাত। পয়সা ছাড়া কিছু বোঝে না। (রাজবল্লভ)
১৭. সবাই উচ্চাভিলাষী। সবাই সুযোগ খুঁজছে। (রাজবল্লভ)
১৮. সবাই মিলে সত্যিই আমরা বাংলাকে বিক্রি করে দিচ্ছি না তো? (মিরজাফর)
১৯. আমরা এমন কিছু করলাম যা ইতিহাস হবে। (ক্লাইভ)
২০. ঘরের লোক অবিশ্বাসী হলে বাইরের লোকের পক্ষে সবই সম্ভব। (সিরাজ লুৎফাকে)
২১. কত বড় শক্তি, তবু কত তুচ্ছ। (সিরাজ মিরমর্দানকে)
২২. কেমন যেন অঙ্কের হিসেবে ওদের সুবিধের পাল্লা ভারী হয়ে উঠেছে। (সিরাজ মিরমর্দানকে)
২৩. আমার শেষ যুদ্ধ পলাশিতেই। (মোহনলাল)
২৪. গুপ্তচরের কাজ করেছি দেশের স্বাধীনতার খাতিরে। সে কি বেইমানির চেয়ে বেশি খারাপ? (নারান সিং/রাইসুল জুহালা)
২৫. ভীরু প্রতারকের দল চিরকালই পালায়। (সিরাজ)
২৬. ইনি কি নবাব না ফকির? (ক্লাইভ)
২৭. নো ক্লাউন উইল এভার বিট হিম। (ক্লাইভ ওয়াটসকে - মিরজাফর সম্পর্কে)
২৮. আমি জানি হি ইজ এ ডেড হর্স। (ক্লাইভ মিরজাফরকে - সিরাজউদ্দৌলা সম্পর্কে)
২৯. তোমার অপরাধের জন্য নবাবের দণ্ডাজ্ঞা শোনাতে এসেছি। (মিরন সিরাজকে)
৩০. আসামীর সে অধিকার থাকে নাকি? (মিরন সিরাজকে)